জালালাবাদ কলেজের বৈশিষ্ট্যঃ
- বাংলাদেশের ৪র্থ ও সিলেটের ১ম স্মার্ট কলেজ।
- শিক্ষাবিদদের তত্ত্বাবধানে ও ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত।
- সিলেট শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও এম.সি কলেজের প্রিন্সিপাল দ্বারা পরিচালিত।
- অভিজ্ঞ ও স্বনামধন্য শিক্ষাকমন্ডলী দ্বারা পাঠদান।
- সু-শিক্ষা ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন পরিবেশ।
- ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পৃথক ক্যাম্পাস ও হোস্টেল।
- দরিদ্র /মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য উইজডম ট্রাস্ট এর পক্ষ থেকে স্কলারশীপ, কানাডা ভিত্তিক CBET (Canada Bangladesh Education Trust) এর পক্ষ থেকে স্কলারশীপ এর ব্যবস্থা এবং এম.এ.জি ওসমানী ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে স্কলারশীপ এর ব্যবস্থা করা।
- IT শিক্ষার প্রসারে Digital Computer Lab and Library ও অনলাইন সুবিধা।
- ছাত্র-ছাত্রীদের উন্নতমানের পৃথক হোস্টেল সুবিধা ও হোস্টেল সুপারের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ ঘন্টা পাঠদান নিশ্চিতকরণ।
- সাবেক শিক্ষার্থীদের ভাই/বোনদের জন্য ভর্তিতে বিশেষ সুবিধা।
- মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা।
- অমনোযোগী ও পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং এর ব্যবস্থা।
- প্রতিটি পরীক্ষার পর প্রগ্রেস রিপোর্ট প্রদান।
- ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকের সমন্বয়ে মতবিনিময়।

শিক্ষা সহায়ক কার্যক্রম:
- শিক্ষা সফর
- সাংস্কৃতিক সপ্তাহ উদযাপন
- বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
- সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা ও সাময়িকী প্রকাশ
- জাতীয় দিবস সমূহ যথাযথ মর্যাদায় পালন
সেমিস্টার পদ্ধতিঃ
ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ালেখায় মনোযোগী করার লক্ষে কলেজের অভ্যন্তরীন পরীক্ষা গুলোকে সেমিস্টার পদ্ধতিতে বিন্যস্ত করে প্রতিটি পরীক্ষা সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়। বছরে দুইটি সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা গ্রহণ সাপ্তাহিক ক্লাস টেস্ট এর ব্যবস্থা রয়েছে।
পাঠদান পদ্ধতি :
ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ালেখায় মনোযোগী করার লক্ষে কলেজের অভ্যন্তরীন পরীক্ষা গুলোকে সেমিস্টার পদ্ধতিতে বিন্যস্ত করে প্রতিটি পরীক্ষা সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়। বছরে দুইটি সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা গ্রহণ সাপ্তাহিক ক্লাস টেস্ট এর ব্যবস্থা রয়েছে।
পাঠদান পদ্ধতি :
- ৫০ মিনিট ক্লাস এর মধ্যে প্রথম ০৫ মিনিট মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের মনোযোগ আকর্ষণ।
- পরবর্তী ৪০ মিনিট নির্ধারিত বিষয়ের উপর শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ মূলক পাঠদান।
- অবশিষ্ট ৫ মিনিট পরবর্তী ক্লাসের আলোকে বিষয় অবহিতকরণ।



